বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উৎখাতে এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের তথ্য নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি প্রকাশ করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন। গত শুক্রবার রাতে ‘পুলিশ, আনসারের সমম্বয়ে গঠিত বাহিনী নিয়ে সশস্ত্র গেরিলা আক্রমনের পরিকল্পনা’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করতেই তোলপাড় চলছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
প্রতিবেদনে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জেড.আই খান পান্নার নেতৃত্বে সরকার উৎখাতে কিভাবে সশস্ত্র গেরিলা হামলার পরিকল্পনা করা হচ্ছে-এমন কিছু প্রমাণ তুলে ধরা হয়।
গতকালের অনুসন্ধান নিয়ে আবারও একটি ডকুমেন্টারি প্রকাশ করেছেন ইলিয়াস হোসেন। যা পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো,কালকের অনুসন্ধান নিয়ে কিছু কথা বলি৷
আজকে ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ কিছু হবে না৷ কারন যে কোন একটি বাহিনী থেকে আমাকে আওয়ামি ষড়’যন্ত্রের ভিডিওগুলো দেয়া হয়েছিলো৷ আমি কালকে রাতে ভিডিওটা আপলোড দিলেও বিশেষ সেই সংস্থাটি অনেক আগেই সেগুলি পেয়েছিলো৷ মনে হয়না বড় কিছু করতে পারবে৷ তবে ওদেরকে হেলা করা যাবে না৷ ওরা ষ’ড়যন্ত্র চালাতেই থাকবে৷
আমার কাছে যতোটুকু তথ্য আছে ১৬ই ডিসেম্বর, ২১শে ফেব্রুয়ারী এবং ২৬শে মার্চ নিয়েও তাদের বড় ধরনের ষ’ড়যন্ত্রের পরিকল্পনা রয়েছে৷ অতএব আওয়ামিলীগকে বিজয় দিবস উৎযাপন, শহী’দ মিনার কিংবা স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়ার নাম করে নুতুন ষ’ড়যন্ত্র করতে দেয়া যাবে না৷ ওদেরকে একত্রিত হতে দিলেই নতুন নতুন ষড়’যন্ত্র করবে৷
এছাড়া আজকের রাষ্ট্র বি’রোধী ষড়যন্ত্রে জড়িত যাদেরকে অনুসন্ধানে দেখানো হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত রাষ্ট্রদ্রো’হিতার মামলা করে গ্রে’ফতার করা হোক৷ ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা জেড আই খান পান্না বলেছেন তার ফোন রেকর্ডটি ভুয়া৷ আমি ওপেন চ্যা’লেঞ্জ দিলাম৷ কোন সংস্থা চাইলে তার ফোনটা চেক করুন এবং দেখুন তার নম্বরটি বাংলা জুম ব্রিগেড গ্রুপের এ্যাডমিন ছিলো কি না৷ আমার নম্বর থেকে তার সাথে চ্যাটিংয়ের প্রমান আমার কাছে আছে৷ তদন্তের জন্যে প্রয়োজন হলে জানাবেন৷ বয়স্ক বলে মাফ পাওয়ার সুযোগ নাই কারন আওয়মিলীগ বয়সের কারনে নি’রীহ আলেমদেরকেও ছাড়ে নাই৷ মৃ’ত্যুর পরেও ডান্ডাবেরি পরা জামায়াত নেতাকে আমরা দেখেছি৷ অতএব, পান্নাকে গ্রে’ফতার করতেই হবে৷
