হেড লাইন: চলে গেলেন অভিনেত্রী হেলেনা লিউক। রবিবার (৩ নভেম্বর) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন তিনি। নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী কল্পনা আইয়ার তার মৃত্যুর খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। ১৯৮৫ সালে অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে ‘মর্দ’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন তিনি। তখন সিনেপাড়ায় মিঠুন চক্রবর্তীর রাজ। তাকে ভালবেসেই বিয়ে করেছিলেন হেলেনা। তবে সেই সংসার বেশিদিনের জন্য স্থায়ী হয়নি। মাত্র চার মাসের মাথায় ভেঙে গিয়েছিল তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক।
এর আগে রবিবার সকাল সাড়ে ৯ টায় ফেসবুকে তার শেষ পোস্ট। যেখানে লেখা, ‘অদ্ভুত লাগছে। মিশ্র আবেগ। কেন এরকম হচ্ছে, কোনো ধারণাই নেই’। ঠিক কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে, তা জানা যায়নি এখনও।’একটি পুরনো সাক্ষাৎকারে মিঠুনের সঙ্গে তার ৪ মাসের বিয়ে নিয়ে হেলেনার কথা বলেছিলেন। তিনি স্টারডাস্ট ম্যাগাজিনকে বলেছিলেন, ‘আমার শুধু মনে হয়, এটা যদি না হত! তিনিই সেই ব্যক্তি যিনি আমার ব্রেনওয়াশ করেছিলেন যে, তিনি আমার জন্য আদর্শ মানুষ। আর দুর্ভাগ্যের কথা তিনি সেটা আমাকে বোঝাতে সক্ষমও হন।’
মাঝে একবার হেলেনার সঙ্গে মিঠুনের পুনর্মিলনের গুজব রটেছিল। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তার কাছে কখনো ফিরে যাব না, যদি সে আশেপাশের সবচেয়ে ধনী মানুষ হন তাও না। আমি খোরপোশও চাইনি। ওটা একটা দুঃস্বপ্ন ছিল, আর তা শেষ হয়ে গিয়েছে।’ হেলেনার আগে মিঠুনের বিয়ের কথা পাকা হয়ে গিয়েছিল মমতা শঙ্করের সঙ্গে। তবে নানা কারণে সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। এরপর চন্দ্রদয় ঘোষকে ১৯৭৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিয়ে করেন মমতা শঙ্কর। আর তার এক বছর পর মিঠুন আর হেলেনা বিয়ে করেন। ১৯৭৯ সালে বিয়ে আর ডিভোর্স দুটোই। এখানেই শেষ নয়, ১৯৭৯ সালেই মিঠুন দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন যোগিতা বালিকে। – হিন্দুস্থান টাইমস বাংলা
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |