
মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী বুধবার রাতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্থাপনায় বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা নিয়ে এক পোস্টে সুশীল সমাজের বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি মন্তব্য করেছেন যে, সুশীল সমাজের আবরণে এখনো ফ্যাসিবাদের চিহ্ন রয়েছে এবং সেটি দেশের জনগণের সিদ্ধান্তে নির্ভর করছে।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে মুশফিকুল ফজল আনসারী লেখেন, “বাংলাদেশের মাটিতে ফ্যাসিবাদের চিহ্ন থাকবে কিনা, কিংবা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পূজা-অর্চনার স্থান টিকে থাকবে কিনা—এ সিদ্ধান্ত একমাত্র দেশের জনগণের।”
তিনি আরো কিছু প্রশ্ন তোলেন, “অগণিত ছাত্র-জনতার রক্ত যাদের হাতে, সেই নরপিশাচরা ও তাদের নেত্রীর এত স্পর্ধা দেখায় কীভাবে? এই সাহস আসে কোথা থেকে? যারা এমন অপরাধ করেছে, তাদের প্রতি কি কোনো সহানুভূতি প্রদর্শনের সুযোগ থাকতে পারে?”
মুশফিকুল ফজল আনসারী আরও বলেন, “শুধু ইট-বালু-পাথরের কংক্রিটই ফ্যাসিবাদের চিহ্ন? রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনার বাঁকে বাঁকে এবং সুশীল সমাজের আবরণে হাসিনা সরকারের দোসরদের ঘাপটি মারা অবস্থান কি ফ্যাসিবাদের চিহ্ন নয়?”
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |