বৃহস্পতিবার রাতে গোমতীর বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্রবেশ করতে শুরু করেছে পানি। গোমতী নদীর অপর পাশে অবস্থান কুমিল্লা শহরের। তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটান কুমিল্লা শহরে মানুষ।
শুক্রবার (২৩ আগস্ট) মাঝরাত পর্যন্ত শহরের সিংহভাগ মানুষ জেগে জেগে শহরের জন্য দোয়া করেছেন।
তাদের আশঙ্কা, গোমতীর বাঁধ ভাঙায় তলিয়ে যেতে পারে গোটা শহর।
রাত আড়াইটার দিকে নগরীর টমছমব্রিজ এলাকার বাসিন্দা মাহবুব কবির গণমাধ্যমকে বলেন, ‘খুব আতঙ্কে আছি। গোমতীর বাঁধ ভেঙে গেলে পানিতে তলিয়ে যাবে শহর। এমনিতেই সামান্য বৃষ্টি হলেই শহরের সড়কগুলো তলিয়ে যায়।
যদি গোমতীর বাঁধ ভেঙে যায়, তবে পুরে শহর তলিয়ে যাবে। ’
এ সময় বিভন্ন পয়েন্টে গোমতির বাঁধ ভাঙার খবর পাওয়া যায়।
আহমেদ জামাল নামের কান্দিরপাড় এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, ‘ফেসবুকে একটু পর পর দেখছি এখান দিয়ে বাঁধ ভেঙেছে, ওইখান দিয়ে বাঁধ ভেঙেছে। খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে। আল্লাহ পাক আমাদের রক্ষা করুক। ’
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পঙ্কজ বড়ুয়া বলেন, ‘বেড়িবাঁধের বুড়িচং উপজেলায় একটি স্থানে সমস্যার কথা শুনেছি। তবে সদর উপজেলা এবং শহরের পাশ বাঁধে কোনো সমস্যার কথা সুনির্দিষ্ট করে এখনও শুনিনি। আমরা ভোরে আবার বাঁধ পরিদর্শনে যাব। ’
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |