
নেতারা সরাসরি অংশ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করে ছাত্রশিবির। এতে বলা হয়, হামলার নির্দেশদাতা হিসেবে এক বিএনপি নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হলেও তাকে গ্রেপ্তার দূরে থাক, তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়নি। অস্ত্র নিয়ে হামলাকারী সন্ত্রাসীরা ছাত্রদলের ক্যাডার হওয়ার প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও তাদের গ্রেপ্তার করা হয়নি।
বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে চবি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান কালবেলাকে বলেন, ছাত্রশিবির রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল ও নিজেদের দোষ ঢাকার জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাদের ওপর অভিযোগ এনেছে। আমরা বরং সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি আহত ভাইদের পাশে থেকে তাদের সহযোগিতা ও সেবা করার।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোহাম্মদ আলী কালবেলাকে বলেন, জোবরার মতবিনিময় সভায় জামায়াতে ইসলামীর সিরাজুল ইসলামের বক্তব্য প্রত্যাখান করছি। পাশাপাশি সেখানে উপস্থিত অফিস সম্পাদকের বক্তব্যের জন্যেও দুঃখপ্রকাশ করছি।









































