
জুলাই আগস্টের গণহত্যায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন আইনজীবী আমির হোসেন।
আজ সোমবার (৭ জুলাই) শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে শুনানিতে অংশ নিয়ে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, এ ছাড়া মামলার অভিযোগের মধ্যে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তা সঠিক নয়। কেননা আবু সাঈদ হত্যার সময় শেখ হাসিনা দেশে ছিলেন না। তিনি হত্যাকাণ্ডের পর দেশে এসে আবু সাঈদের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা করছেন। তিনি আবু সাঈদ হত্যায় বাকরুদ্ধ ছিলেন। আসাদুজ্জামান খান কামাল ছিলেন ভালো মানুষ। তিনি দেশের উন্নয়ন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। গণহত্যার সাথে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল না। তিনি দেশের উন্নয়ন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন।
পাঁচ অভিযোগ নিয়ে শেখ হাসিনার আইনজীবী বলেন, শেখ হাসিনা রাজাকারের বাচ্চা শব্দটা এভাবে বলেননি। তার অপব্যাখ্যা করা হয়েছে। তিনি যদি রাজাকারের নাতি-পুতিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চাইতেন তাহলে তো অনেক আগেই নিতে পারতেন।
শেখ ফজলে নূর তাপসের সাথে অডিও কলের বিষয়টি সঠিক নয়। এখানে ভালো কোন ডকুমেন্ট তারা দাখিল করতে পারেননি।
ঘটনার সময় অনেক পুলিশ নিহত হয়েছেন দাবি করে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, শেখ হাসিনা এ মামলায় সুপিরিয়র কমান্ডার ছিলেন না। তিনি দেশের উন্নয়ন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। আমরা তাকে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করছি।
অপরদিকে গত কয়েকটা তারিখে প্রসিকিউটর আডভোকেট তাজুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামিম শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ উপস্থাপন করে বিচার শুরুর আবেদন করেন। পরে আদালত শুনানি শেষে আগামী ১০ জুলাই অভিযোগ গঠন হবে কিনা সে বিষয়ে আদেশের দিন ধার্য করেন।
পাঁচ অভিযোগ নিয়ে শেখ হাসিনার আইনজীবী বলেন, শেখ হাসিনা রাজাকারের বাচ্চা শব্দটা এভাবে বলেননি। তার অপব্যাখ্যা করা হয়েছে। তিনি যদি রাজাকারের নাতি-পুতিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চাইতেন তাহলে তো অনেক আগেই নিতে পারতেন।
শেখ ফজলে নূর তাপসের সাথে অডিও কলের বিষয়টি সঠিক নয়। এখানে ভালো কোন ডকুমেন্ট তারা দাখিল করতে পারেননি।
ঘটনার সময় অনেক পুলিশ নিহত হয়েছেন দাবি করে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, শেখ হাসিনা এ মামলায় সুপিরিয়র কমান্ডার ছিলেন না। তিনি দেশের উন্নয়ন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। আমরা তাকে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করছি।
অপরদিকে গত কয়েকটা তারিখে প্রসিকিউটর আডভোকেট তাজুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামিম শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ উপস্থাপন করে বিচার শুরুর আবেদন করেন। পরে আদালত শুনানি শেষে আগামী ১০ জুলাই অভিযোগ গঠন হবে কিনা সে বিষয়ে আদেশের দিন ধার্য করেন।
আজ সোমবার (৭ জুলাই) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল শুনানি শেষে আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়।