প্রচ্ছদ জাতীয় কার হাতে ট্রাম্পকার্ড?

কার হাতে ট্রাম্পকার্ড?

ঘটনাবহুল ২০২৪। শুধু এ অঞ্চলে নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আলোচনায় তখন বাংলাদেশ। থামেনি আজও। কোটা আন্দোলন থেকে সরকার পতনের ডাক। এক রক্তাক্ত অভ্যুত্থান। ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পাড়ি দেন শেখ হাসিনা।

দৃশ্যপট থেকে আওয়ামী লীগের বিদায়। দেশের হাল ধরতে আন্দোলনের নায়কেরা নোবেল জয়ী প্রফেসর ড. ইউনূসকে বেছে নেন। যদিও এই দায়িত্ব নিতে শুরুতে তার আপত্তি ছিল। অবশেষে তাকে প্রধান করে ৮ই আগস্ট গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

উপদেষ্টাদের নিয়োগ নিয়ে বলা যায় একক সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এতে হতবাক অনেকেই। শুরু হয় নানা আলোচনা। তালিকা দেখে কেউ কেউ বলতে থাকেন এ যে ‘এনজিওগ্রাম’ সরকার। সমালোচনায় নতুন মাত্রা। উপদেষ্টামন্ডলীর মধ্যে একজন উপদেষ্টা আছেন যিনি গোড়া থেকেই সরে যেতে চান। এখানে-সেখানে করছেন তদবির। কিন্তু কেন? কী হয়েছে আসলে?

ওদিকে সাড়ে ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতন হলেও পতিত স্বৈরাচার কি বসে আছে? তাও তো নয়। নানা খেলায় লিপ্ত । পর্দার আড়াল থেকে হরেক রকমের অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। চলমান পরিস্থিতি তো সবারই জানা। এরই মাঝে আলোচনায় এক জরিপ। বলা হচ্ছে ৫৭ শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে রাজনীতি করতে দেয়ার পক্ষে। এই পরিস্থিতি কেন তৈরি হলো? তা নিয়েও চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।

নিত্যপণ্যের লাগামহীন দাম। ব্যাংকে টাকা নেই। বিনিয়োগ বন্ধ। তলানিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। কথায় কথায় আন্দোলন। তীব্র হচ্ছে সংকট। দাবি উঠছে দ্রুত নির্বাচনের। নানা চাপে প্রফেসর ড. ইউনূস যেন নিজেই ক্লান্ত। এই যখন অবস্থা, তখন কেউ কেউ প্রশ্ন তুলছেন- কী করবেন তিনি? কী হতে যাচ্ছে সামনে? কার হাতে আসলে ট্রাম্প কার্ড?
জানতে হলে পড়ুন ‘জনতার চোখ’- এ

প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে।