
ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের সহ–সভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘অমর একুশে হলে গিয়েছি সেখানে কারচুপির প্রমান পেয়েছি। রোকেয়া হলেও কথা বলেছি। তারা বলেছে কারচুপি হয়েছে। এটা কোনোভাবে আশা রাখেনি। সকাল থেকে আমাদের পোলিং এজেন্টদেরও কেন্দ্রে ঢুকতে ক্ষেত্রে বাঁধা প্রদান করা হয়। প্যানেলের নাম্বার সিটটাও দিতে গিয়ে প্রত্যেক জায়গায় বাঁধার মধ্যে পড়েছি। ভোট কেন্দ্রের বাইরেও বাঁধার সম্মুখীন হয়েছি।’
আজ মঙ্গলবার ঢাবির শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
আবিদ বলেন, ‘সকালে আমার বিরুদ্ধে একটা বিশাল প্রপাগাণ্ডা ছড়ানো হয়েছে, যেখানে মেইনস্ট্রিম মিডিয়া বিভ্রান্ত হয়েছে। পরবর্তীতে যদিও তারা সংশোধনী দিয়েছে। রোকেয়া হলের নির্বাচনী কর্মকর্তা আমাদের এক প্রার্থীর ব্যালট নাম্বার বিতরণ করার জন্য তার ছাত্রত্ব শেষ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। অথচ তারা শিবিরেরটা দিতে দিচ্ছেন। মিডিয়ার মধ্যেও নির্বাচন কারচুপির তথ্য উঠে এসেছে। এসব নিয়ে একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছি।’
ব্যালট নাম্বার বিতরনের বিষয়ে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী বলেন, ‘এত প্রার্থীর নাম আর নাম্বার মনে রাখা সম্ভব নয়।’ এ সময় তিনি ডাকসুর সংবাদ সংগ্রহে এক সাংবাদিকের ঘটনায় দূঃখ প্রকাশ করেন।









































