সারাদেশ: বগুড়ায় মিলন মুহাম্মদ নামে এক ট্রাফিক কনস্টেবলকে মারধরের ঘটনায় বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। ১১ জানুয়ারী বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের সাতমাথায় ওই কনস্টেবলকে মারধর করা হয়। সদর ট্রাফিক বিভাগের টিআই (প্রশাসন) মোঃ মাহবুবুল ইসলাম খান বলেন, আজ বিকেল ৪ টার দিকে ট্রাফিক বিভাগের কনস্টেবল মিলন শহরের সাতমাথা এলাকায় এলজি শো-রুমের সামনে রাস্তায় যানজট নিয়ন্ত্রনে কাজ করছিলেন।
এ সময় চালক রিমন একটি অটোরিকশা (ইজিবাইক) রাস্তায় দাঁড় করিয়ে রেখে যাত্রী উঠাচ্ছিল। তখন কর্তব্যরত ট্রাফিক কনস্টেবল মিলন অটোরিকশাটিকে সেখান থেকে সরিয়ে নিতে বললে চালক রিমন উত্তেজিত হয়ে ওঠে এবং তার সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে রিমন পুলিশ কনস্টেবলকে মারধর করে। পরে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় রিমন ও তার বাবাকে আটক করে পুলিশ। এর আগে জনগণ পুলিশের কাজে বাধা দেয়ায় রিমনকে উত্তম-মধ্যম দেয়।
তবে ধৃত রিমন বলেছে, ট্রাফিক পুলিশই তাকে অন্যায় ভাবে মারধর করেছে। পুলিশ তার বাবাকেও আটক করেছে। এ ব্যাপারে সদর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মোঃ শাহিনুজ্জামান বলেন, পুলিশের কাজে বাধা দেয়াসহ পুলিশকে মারধরের ঘটনায় রিমন ও তার বাবাকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। ধৃত রিমন (২২) ও তার বাবা সাইদুল ইসলাম (৫০) সদরের শাখারিয়া এলাকার বাসিন্দা।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |