জাতীয়: নির্বাচন এলে বাংলাদেশে কতকিছুই না ঘটে! তৎপর হয় এজেন্সি। বিদেশি শক্তিও নানা খেলায় লিপ্ত হয়। কখনও প্রকাশ্যে, কখনও পর্দার আড়ালে। ২০১৪ সনে সুজাতা সিং অবশ্য কাজটা প্রকাশ্যেই সেরে ফেলেছিলেন। তখন ট্রাম্পকার্ড ছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।।
বিএনপি’র প্রতি যথেষ্ট রাগ থাকা সত্ত্বেও নির্বাচনে যাবেন না এমনটাই মনস্থির করেছিলেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট। ২০০৬-এর ভুন্ডুল হওয়া নির্বাচনে এরশাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিল তৎকালীন নির্বাচন কমিশন। নেপথ্যে অনেক কিছুই তখন ঘটেছিল। যার কারণে এসেছিল ওয়ান-ইলেভেন। এতকিছু জানার পরও এরশাদ তলে তলে বিএনপি’র সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন নিবিড়ভাবে।
জাতীয় স্বার্থকে বিকিয়ে দেয়। ২৮ অক্টোবর কিংবা ১০ ডিসেম্বর কেন ব্যর্থ হলো তা নিয়ে বিএনপি নেতৃত্ব এখন পর্যালোচনা করছেন। কিন্তু দেখছেন শর্ষের মধ্যেই ভূত। আন্তর্জাতিক শক্তি এ কারণেই সম্ভবত হতাশ। তাই তারা বেছে নিচ্ছে বিকল্প পথ।
যাইহোক, এখানে একটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করতেই হয়, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের কেন অনড় অবস্থান থেকে নির্বাচনে গেলেন। সবাই একবাক্যে তার সমালোচনা করছেন। বলছেন, এটাই জাতীয় পার্টির চরিত্র । কেউ বলছেন না, কোন প্রেক্ষাপটে তিনি রাজি হয়েছেন। তবে বিষয়টা যে সহজ ছিল না এটা পরিষ্কার। তার স্ত্রী শেরিফা কাদেরের সবার আগে নির্বাচনমুখী হওয়ার পেছনে কী কারণ ছিল? ঢাকার একটি আসন নাকি অন্য কিছু!
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |