প্রচ্ছদ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধের নির্দেশ

ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধের নির্দেশ

শিক্ষার্থীদের এক দফা আন্দোলনকে ঘিরে দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ ও হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। এনিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে চলছে নানা গুজব। গুজব, অসত্য তথ্য প্রতিরোধে মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকারি একটি সংস্থা।

রবিবার (০৪ আগস্ট) বেলা ১টার পর ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।

এর আগে দুপুর ১২টার দিকে মোবাইল অপারেটরদের ফোর-জি ইন্টারনেট সেবা বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়। ফোর-জি বন্ধ থাকলে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। তখন শুধু টু-জির মাধ্যমে কথা বলা যায়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ১২ কোটির বেশি।

ফেসবুক মোবাইল ডেটায় বন্ধ থাকলে আবার ভিপিএনের ব্যবহার বাড়বে এবং তা ইন্টারনেটের গতির ওপর প্রভাব ফেলবে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ-সংঘাতের জেরে গত ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট ও ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।

পাঁচ দিন পর গত ২৩ জুলাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত পরিসরে ফেরে। আর ১০ দিন পর গত ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়।

কিন্তু বন্ধ ছিল মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম। এ ছাড়া টিকটকও বন্ধ রাখা হয়। অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড সংযোগে ইউটিউব চালু থাকলেও মোবাইল ডেটায় তা বন্ধ ছিল। গত ৩১ জুলাই বেলা ২টার পর থেকে বাংলাদেশে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো চালু করা হয়।
গত শুক্রবার দুপুর সোয়া ১২টার পর মোবাইল নেটওয়ার্কে মেটার প্ল্যাটফর্মগুলোর ক্যাশ বন্ধ করা হয়।

পাশাপাশি এই নেটওয়ার্কে টেলিগ্রামও বন্ধ করা হয়। সেদিন সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার পর তা আবার চালু করা হয়েছিল।

প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে।