
বিসিএসসহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে পিএসসির দুজন উপ-পরিচালকসহ ১৭ জনকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। এরইমধ্যে তাদের ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে। প্রশ্নফাঁসের এ ঘটনায় বিতর্কের মুখে পড়েছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
বিসিএসসহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের বিষয়টি বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে। বিগত ৩ ঘণ্টায় এই বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রায় ১৫০০টি পোস্ট হয়েছে, যেগুলোর মোট রিয়েকশন ৮১ হাজারের অধিক।
প্রশ্নফাঁস নিয়ে যা বললেন পিএসসি চেয়ারম্যান
প্রশ্নফাঁসের বিষয়ে মুখ খুলেছেন পিএসসির চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন। সোমবার সন্ধ্যায় তিনি গণমাধ্যমে বলেন, পিএসসি সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের আস্থার জায়গা। এ প্রতিষ্ঠান যেমন রাষ্ট্রের, তেমনি সাধারণ মানুষেরও। এ প্রতিষ্ঠান বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হলে চাকরিপ্রার্থীরাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
প্রশ্নফাঁস নিয়ে পিএসসি কী পদক্ষেপ নেবে, জানতে চাইলে তিনি বলেন, যেহেতু একটি অভিযোগ উঠেছে, সেহেতু আমরা বিষয়টি তদন্ত করবো। এজন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। কমিটি যে প্রতিবেদন দেবে, সেটার আলোকে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রোববার (৭ জুলাই) বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল টোয়েন্টিফোরে পিএসসির প্রশ্নফাঁস নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রচারিত হয়। তাতে বলা হয়, এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বিসিএসের প্রিলিমিনারি, লিখিত পরীক্ষা প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে একটি চক্র। সেখানে সবাই পিএসসির সাবেক-বর্তমান কর্মকর্তা ও কর্মচারী।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |