সারাদেশ: গত বছরের শুরুতেই বাংলাদেশের আসছে জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণের আগ্রহ দেখিয়েছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। জুলাই মাসে ২০ দিনের সফরে বড় রাজনৈতিক দলসহ অন্তত ৮০টি বৈঠক করে ইইউ প্রাক নির্বাচনী মিশন। কিন্তু নির্বাচনের যথাযথ পরিবেশ না থাকায় আর টাকার অভাবের কারণ দেখিয়ে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের সিদ্ধান্ত বাতিল করে ইইউ। যদিও ইইউর ৪ জনের কারিগরি দলসহ ঢাকায় অবস্থান করছে এনডিআই ও আইআরআই এর কারিগরি দল। নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছে না অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্যসহ বেশ কিছু পশ্চিমা রাষ্ট্র।
এমন অবস্থায় বিভিন্ন দূতাবাস থেকে আমন্ত্রণ জানানো হয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণে। যার সাড়াতে এখন পর্যন্ত নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য ১১ টি দেশের অন্তত ৮০ বিদেশির আসার বিষয়টি চূড়ান্ত। এছাড়াও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম থেকে খরব সংগ্রহে আসবে আরও ৫০ জন। পশ্চিমাদের বড় অংশ আসার বিষয়টিকে কিভাবে দেখছেন, জানতে চাইলে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন জানান, জনগণের অংশগ্রহণই আসল।
তিনি আরও বলেন, বিদেশিদের সন্তুষ্ট করার জন্যে ভোট হচ্ছে না। সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষায় ভোট হচ্ছে। নির্দিষ্ট একটি সময়ে ভোট হবে। জনগণ যদি মনে করে যে তারা ভোটে অংশগ্রহণ করতে চায় তবে তারা ভোট দিবে, আর যদি না চায় তবে আমরা দেখবো সামনে কি হয়। কিন্তু কোন একটি দেশ কি ভাবছে সেটা নিয়ে তো আমাদের নির্বাচন হচ্ছে না। তাহলে তো আমাদের সার্বভৌমত্বই থাকলো না। ভারত, রাশিয়া, চীন, জাপান, উগান্ডা, নাইজেরিয়া, গাম্বিয়া, লেবানন, জর্ডান, প্যালেস্টাইন, মরিশাসসহ এবার প্রায় দেড়শ বিদেশি পর্যবেক্ষক ও গণমাধ্যম কর্মী মিলিয়ে ২২৭ জন আবেদন করেছে।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |