প্রচ্ছদ শিক্ষাঙ্গন ঢাকাদক্ষিণে উদ্বোধন হলো জনপ্রিয় ইংরেজী ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান “আইকন এডুকেয়ার”

ঢাকাদক্ষিণে উদ্বোধন হলো জনপ্রিয় ইংরেজী ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান “আইকন এডুকেয়ার”

ঢাকাদক্ষিনে সিলেটের জনপ্রিয় ইংরেজি ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ” আইকন এডুকেয়ার এর শাখা উদ্বোধন হয়েছে।

শনিবার ২ মার্চ দুপুর ১২ টার সময় ঢাকাদক্ষিণের কলেজ রোডের পাহাড় লাইন স্ট্যান্ডের দক্ষিন পাশে “আইকন এডুকেয়ার ” শুভ উদ্বোধন হয়।

ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে জগতের জনপ্রিয় দুইজন শিক্ষক সৈয়দ আহমদ হাসান রিমন ও শহীদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে এবং আমিরুল ইসলামের পরিচালনায় সিলেটের শিক্ষা নগরী খ্যাত ঢাকাদক্ষিণে গুণগত  ও মানসম্পন্ন  ইংরেজি ভাষা শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে সিলেটের জনপ্রিয় ‘আইকন এডুকেয়ার’ ঢাকাদক্ষিণ শাখা জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু হলো।

এসময় ফিতা কেটে  শুভ উদ্বোধন করেন মাস্টার ট্রেইনার জাকির হোসেন এবং আইসিটি ফর এডুকেশন ডিস্ট্রিক্ট আম্বাসেডর জনাব রুমেল আহমদ, ফয়সাল আহমেদ ও অন্যান্যরা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মোঃ আব্দুল করিম, সহকারী শিক্ষক, হাজী আহাদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় কলেজ, আহাদ আলী সরদার ও রিয়াজুর রহমান, সহকারী শিক্ষক, ঢাকাদক্ষিণ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, ঢাকাদক্ষিণের সচেতন নাগরিক ও সাংবাদিক জাবেদ মাহবুব,, ফ্যাকাল্টি মেম্বার শাকিল আহমদ, সৌরভ, নৌমিতা বর্ধন, জান্নাত শামসুন্নাহার ও ছাত্রছাত্রী বৃন্দ।

উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন নতুন কারিকুলামে স্মার্ট সিটিজেন হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার তাগিদ দিয়েছেন তাই স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট সিটিজেন হতে হলে অবশ্যই স্মার্টলি কথা বলতে হবে, আর স্মার্টলি কথা বলতে গেলে আমরা ভাষার দিকে নজর দিতে হয় সেটা হোক বাংলা ভাষা অথবা ইংরেজি। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকেই লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং, রাইটিং এই চারটি বিষয়ের উপর খুব গুরুত্ব দিয়েছে নতুন কারিকুলাম। তাই প্রত্যেকটি ছাত্রছাত্রীর স্পিকিং সঠিকভাবে শেখার জন্য ‘আইকন এডুকেয়ার’ আশা করি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতি, জনপ্রিয় শিক্ষক ও ইংরেজি বিষয়ের সহকারী অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক সনাক্তকৃত ও সংজ্ঞায়িত যে ১০টি জীবন দক্ষতার উপর গুরুত্ব দিয়েছে তার মধ্যে সেলফ এওয়ারনেস এবং ইফেক্টিভ কমিউনিকেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই কমিউনিকেশন ডেভেলপ করার জন্য ‘আইকন এডুকেয়ার’ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। স্পিকিং, কম্পিউটার এবং আই ইএলটিএস শুধু একজন  বিদেশগামী ছাত্রের জন্যই প্রয়োজন নয় সেটা বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় একজন ছাত্র এবং শিক্ষক হিসেবে নিজের জন্যও প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন “আমি শিক্ষক হিসাবে তোমাদের শিক্ষা দান করে যাই একটা মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে সেটা হল আমি তোমাদেরকে শিখিয়ে গেলাম।  তোমরা অন্যকে শেখাবে জীবন ব্যাপিয়া এই কাজটি চলবে। আর আমি মারা গেলেও তার ছওয়াব পেতে থাকবো। এটাকে আমি সদগায়ে জারিয়া হিসাবেও গণ্য করি।”

মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সমাপ্তি হয় মোনাজাত পরিচালনা করেন ঢাকাদক্ষিন বহুমূখী উচ্চ আিদ্যালয়ের ইংরেজি বিষয়ের সহকারী শিক্ষক আহাদ আলী সরদার।

প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে।