জাতীয়: মুক্তিপণ বা দাবিদাওয়া নিয়ে এখনও জলদস্যু বা তৃতীয় কোনো পক্ষ জাহাজ মালিকের সাথে যোগাযোগ করেনি। সরকারি-বেসরকারি সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখছে বলে দাবি নৌবাণিজ্য দফতরের প্রিন্সিপাল অফিসার ক্যাপ্টেন সাব্বির মাহমুদের।
সর্বশেষ ঐ জাহাজের একজন নাবিকের কথা হয় মালিপক্ষের। ওই নাবিক জানিয়েছেন, তারা সবাই ভালো আছেন। তবে দস্যুরা তাদের এক জায়গায় জড়ো করে রেখেছে।
মালিকপক্ষ কেএসআরএম’র মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, শনিবার (১৬ মার্চ) রাত ৮টায় এক নাবিকের সঙ্গে আমাদের সর্বশেষ মোবাইলে কথা হয়েছে। তবে, নিরাপত্তাজনিত কারণে ওই নাবিকের নাম প্রকাশ করতে পারছি না।
মিজানুল ইসলাম আরও বলেন, জাহাজে জিম্মি সব নাবিক সুস্থ আছেন। তবে তাদের যে খাবার মজুত আছে তা দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। কেননা, নাবিকদের সঙ্গে খাবার খাচ্ছে দস্যুরাও।
উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ দুপুরে ভারত মহাসাগরে ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। ৫৮ হাজার টন কয়লা নিয়ে জাহাজটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |