ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন দুই বাংলার সমান জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান ও নব্বই দশকের জনপ্রিয় মডেল ফয়সাল আহসান উল্লাহ। কিন্তু ভালোবাসার সেই সংসার টেকেনি। কয়েকবছরের মাথায় বিচ্ছেদ ঘটে দুজনের। সম্প্রতি বিয়ে-বিচ্ছেদ আর ক্যারিয়ার নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে কথা বলেছেন জয়া। তারই সূত্র ধরে জয়া-ফয়সালের বিয়ে, বিচ্ছেদ নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম
জয়া-ফয়সাল সর্ম্পকে সিদ্দিকী নাজমুল আলম লিখেছেন, অনেকেই অনেক কথা লিখতেছেন ফেসবুকে, এবার আমি একটা কথা বলি আমাদের ফয়সাল ভাইয়ের সাথে আমার ব্যক্তিগত জানাশোনা আছে। নিরেট একটা আপাদমস্তক ভদ্র রুচিশীল সাদা মনের মানুষ। মাঝেমধ্যে অবাক হই এটা ভেবে যে, ফয়সাল ভাই মিডিয়াতে কাজ করতো কীভাবে? অবশ্য আগের মিডিয়ার পরিবেশ অন্যরকম ভালো ছিল। ফয়সাল ভাইকেও অনেকবার খুঁচিয়েছি জয়া আপার বিষয়ে। এখনও আমি তাকে দুলাভাই বলে ডাকি। কিন্তু কোনোদিন একটা নেগেটিভ কমেন্টস ফয়সাল ভাইয়ের মুখ থেকে শুনিনি জয়া আপার নামে। ঠিক তেমনিভাবে জয়া আপা ফয়সাল ভাইয়ের নামে কিছু বলেছে দেখিনি কিংবা শুনিনি। এটা হলো দুজন দুজনের প্রতি রেসপেক্ট।
জয়া-ফয়সালকে নিয়ে নেতিবাচক গল্প না বানানোর অনুরোধ জানিয়ে তাদের পুনরায় এক করে দেয়ার আহ্বান জানিয়ে সিদ্দিকী নাজমুল আলম আরো লিখেছেন, শোনেন ভাঙা খুব সহজ, ভাঙতে খুব মজা তাই না? তবে ভাঙার চাইতে গড়ার আনন্দ অনেক বেশি। আমরা আগুনে ঘি না ঢেলে তিক্ততা আরও না বাড়িয়ে যেহেতু তারা দুজনই এখনও বিয়ে নতুন করে করেনি, আসুন আপনি আমি আমাদের জায়গা থেকে পজেটিভলি কথা বলে তাদের পুনরায় মিল করিয়ে দেই। সর্বশেষ ফয়সালকে উদ্দেশ্য করে এই ছাত্রনেতা লিখেছেন, ‘য়সাল ভাই রাগ কইরেন না আমার লিখাটার জন্য। পাবলিক যেভাবে রঙ মাখাচ্ছে কারও একজনের লিখা উচিত তাই লিখলাম।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |