নাহ, প্রথম আসনে পরাজয়ের পর দ্বিতীয় আসনেও হারের মুখ দেখেননি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। দেশটির লাহোরের এনএ-১৩০ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়াসমিন রশিদকে প্রায় ৫৫ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন তিনি। খরব- সামা টিভি।
অন্যদিকে এনএ-১১৯ আসনে জয়ের মুখ দেখেছেন নওয়াজ শরিফের মেয়ে মরিয়ম নওয়াজ। এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শেহজাদ ফারুকীকে হারিয়েছেন তিনি। মরিয়ম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ভোট। অন্যদিকে ফারুক পেয়েছেন ৬৮ হাজার ভোট। মরিয়ম তার বাবার দল পিএমএল-এন থেকে নির্বাচন করছেন।
অন্যদিকে এনএ-১১৯ আসনে জয়ের মুখ দেখেছেন নওয়াজ শরিফের মেয়ে মরিয়ম নওয়াজ। এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শেহজাদ ফারুকীকে হারিয়েছেন তিনি। মরিয়ম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ভোট। অন্যদিকে ফারুক পেয়েছেন ৬৮ হাজার ভোট। মরিয়ম তার বাবার দল পিএমএল-এন থেকে নির্বাচন করছেন।
এর আগে পাকিস্তানের ১৬তম সাধারণ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নওয়াজ শরিফ খাইবার পাখতুনখাওয়ার এনএ- ১৫ মানসেহরা আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে বিপুল ভোটের ব্যবধানে হেরে গেছেন। এবারের নির্বাচনী প্রেক্ষাপটে এটি আশ্চর্যজনক ঘটনা। কারণ ইতোমধ্যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে চতুর্থ মেয়াদে নওয়াজ শরিফের ক্ষমতায় আসার বিষয়ে সবুজ সংকেত দিতে দেখা গেছে।
জাতীয় পরিষদের নির্বাচনী এলাকা এনএ-১৫ মানসেহরা থেকে পাওয়া অনানুষ্ঠানিক ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, নওয়াজ শরিফ এই আসনে ৬৩ হাজার ৫৪টি ভোট পেয়েছেন। অন্যদিকে, স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাদা গাস্তাসাপ পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৭১৩ ভোট। অর্থাৎ ১১ হাজার ৬৫৯ ভোটে পরাজিত হয়েছে তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।
২৬৬ আসনের এই নির্বাচনে এখন পর্যন্ত প্রকাশিত প্রাথমিক ফলাফলে ইমরান খানের দল পিটিআই-সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬টি আসনে, নওয়াজ শরিফের পিএমএল-এন প্রার্থীরা ৫টি আসনে ও বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) প্রার্থীরা ৪টি আসনে জয় পেয়েছেন।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |