
সাহসকে নিয়ে জামায়াতের বেশ কয়েকজন নেতা ফেসবুকে সমালোচনা করেন। এনসিপির (উত্তরাঞ্চল) মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলমও সমালোচনা করেছেন সাহসের। এর পরই নিপুণ সাহসের পাশে দাঁড়ালেন।
নিপুণ বলেন, ‘সাহস কোনো অন্যায় করেনি, বরং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।
অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে সে কখনো পিছু হটেনি। স্বৈরাচারী হাসিনার আমলে রাজপথে থেকে আন্দোলন করেছে, অসংখ্য মামলার শিকার হয়েছে, হামলার শিকার হয়েছে, বারবার জেল খেটেছে, রিমান্ডে নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কোনো লুঙ্গির নিচে লুকিয়ে কৌশল করে সে আন্দোলন করেনি।’
গণেশচন্দ্রর ভূমিকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মনে রাখবে বলে মনে করেন নিপুণ। তিনি বলেন, ‘গণেশচন্দ্র রায় সাহস হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসা কোনো নেতা নয়।
গত ষোল বছর ধরে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে লড়াই করে গড়ে ওঠা এক দেশপ্রেমিক, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী ও নিবেদিতপ্রাণ সৈনিক সে। প্রিয় গণেশচন্দ্র রায় সাহস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যুগ যুগ ধরে তোমার প্রতিবাদী ভূমিকা স্মরণ করবে।’












































