বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদসহ বেশ কয়েকজনের ফেসবুক আইডি এখনো খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
বুধবার (২ জানুয়ারি) বিকেল থেকে তাদের আইডিগুলো সার্স করে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এই তালিকায় আছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি সাদিক কায়েম, বৈষাম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট সাইয়েদ আবদুল্লাহসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত আরো কয়েকজন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে খুঁজেও তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিগুলো পাওয়া যায়নি।
অনেকেই বলছিলেন, এই আইডিগুলো ডিজেবল হয়ে গেছে
তবে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের আরো একটি ফেসবুক ভেরিফায়েড আইডি রয়েছে। যেটি এখনো সচল পাওয়া গেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে কোনো স্ট্যাটাস বা বার্তা দিতে দেখা যায়নি সরকারের এই উপদেষ্টাকে।
তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন সমন্বয়ক বলেন, ‘তাদের কারো আইডি ডিজেবল বা নষ্ট হয়নি। আইডিগুলোতে কিছু সমস্যা হচ্ছিল, তাই তারা আইডি ডিঅ্যাক্টিভেট করে রেখেছেন।’
তিনি আরো বলেন, ‘যারা এ ধরনের চেষ্টা করছে আমরা তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। তাদের কয়েকজন বাংলাদেশে থেকেই এ কাজ করছে বলে প্রাথমিকভাবে জেনেছি।
এ বিষয়ে সাইয়েদ আবদুল্লাহ বলেন, ‘গতকাল বিকেলে হঠাৎ একটি মেসেজ পেলাম যে আমার আইডিটি ডিজেবল করে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। পরে আইডিতে গিয়ে সিকিউরিটি নিশ্চিত করে সেটি নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। কিন্তু পরবর্তীতে দেখলাম আইডিটা সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের সাইবার টিম এ ঘটনায় জড়িত রয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘আইডি সাসপেন্ড হওয়ার পর তাদের বিভিন্ন পেজ থেকে আমরা যারা আন্দোলনে ছিলাম তাদের টার্গেট করে এটা করা হয়েছে বলে জানতে পেরেছি।’
সূত্রঃ কালের কন্ঠ
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |