জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ফাইরোজ অবন্তিকা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর এবং সহপাঠীকে দায়ী করে নিজ বাসা কুমিল্লায় আত্মহত্যা করেছেন।
শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাত ১০টার দিকে ওই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীকে দায়ী করে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। পোস্ট করার কিছুক্ষণ পরই ওই শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেন।
অবন্তিকার মৃত্যুর পর তার এক সহপাঠী জানান, আমরা যতটুকু জানি- ওরা (অবন্তিকারা) মেসেঞ্জারে, হোয়াটসঅ্যাপে অশালীন ছবি, ভিডিও আদান প্রদান করতো। অবন্তিকার বাবা একজন প্রফেসর। উনি যখন এই ব্যাপারটা জানতে পেরেছে তখন সে বিষয়টা স্বাভাবিক ভাবে নিতে পারে নাই। তার মেয়ে এরকম একটা ঘটনায় জড়িয়ে পড়বে এটা সে মানতে পারেনি। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওর বাবা হার্টঅ্যাটাক করে মারা গেছে।
আরও পড়ুন: ভায়রার মেয়ের সঙ্গে টিকটকে যোগাযোগ করতেন খালু, অতঃপর…
অবন্তিকা কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলো কিনা এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ক্যাম্পাস রাজনীতিতে সবাই কম বেশি জড়িত থাকে। কেউ অ্যাকটিভ থাকে, কেউ থাকে না। তবে অবন্তিকা ডিবেটিং সোসাইটির সঙ্গে জড়িত ছিল।
উল্লেখ্য, ফাইরুজ আবন্তিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |