
বেঁচে থাকতে মানুষটা আমাদের কাছে ইনসাফ ছাড়া কিছুই চায়নি। খুন হয়ে গেলে, সেটার বিচার চেয়েছিল শুধু। তার মৃত্যুর পরেও যাতে সাহস দেখিয়ে এগিয়ে আসে আরো মানুষ।’ সামাজিক মাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক আজ সোমবার তার ফেসবুকে এক পোস্টে একথা লিখেন।
তিনি আরো লিখেন, ‘একজন শহীদের কাছে যেই ইনসাফের কথা শিখলাম, সেটা আদায় করতেই হবে। চলে যাওয়ার ১০ম দিন, ইনসাফের বাকি কতদিন?’
ওসমান হাদি হত্যার বিচার চাওয়ার এই পোস্ট দিয়ে তোপের মুখে পড়েছেন টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক।
আয়মান সাদিকের এই পোস্টের কমেন্ট বক্সে তার তীব্র সমালোচনা করেছেন নেটিজেনরা। তারা বলছেন, এত দিন পরে ঘুম ভাঙল? আরেকজন লিখেছেন, এত বড় একটি লেখা অথচ ওসমান হাদির নামটাই লিখলেন না?
শুধু কমেন্ট বক্স নয়, ফেসবুকে, কার্ড মিম বানিয়েও তুলাধোনা করা হচ্ছে আলোচিত এই তরুণকে।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টনে জুমার নামাজ শেষে ফেরার পথে অটোরিকশায় থাকা অবস্থায় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে গুলিবিদ্ধ হন ওসমান হাদি।
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর তার মৃত্যু হয়। এ পর্যন্ত এই মামলায় মোট ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যাদের মধ্যে ৬ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
এদিকে ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগে চলছে অবরোধ। বিচার দাবিতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বানে উত্তাল হয়ে উঠেছে শাহবাগ।













































