রাজনৈতিক : গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পর দেশের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ভোটের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ দলটি অতীতে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশ না নিলেও স্বতন্ত্রভাবে অনেকেই অংশ নিয়েছিলেন। উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদে অনেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হয়েছিলেন।
কিন্তু ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নেয়নি দলটি। তা ছাড়া সদ্য অনুষ্ঠিত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন আসনে প্রায় ১২০ জন সংসদ সদস্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছিল জামায়াত। তারা নানাভাবে গণসংযোগ ও প্রচারও চালিয়েছে। কিন্তু দলীয়ভাবে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় স্বতন্ত্রভাবেও কোনো নেতা প্রার্থী হননি।
এখন আসন্ন উপজেলা নির্বাচন নিয়েও দলটি কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। বরং অন্য সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর মনোভাব দেখে এ বিষয়ে চিন্তাভাবনা করবে জামায়াত। জামায়াতের একাধিক নেতাকর্মীর সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, তাদের অসংখ্য নেতাকর্মী এরই মধ্যে হামলা-মামলায় পর্যুদস্ত। এখন উপজেলা নির্বাচনে গিয়ে নতুনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে চান না।
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, ‘আমরা উপজেলা নির্বাচন নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিনি। সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সবদিক বিবেচনায় দলীয় নীতিনির্ধারণী ফোরামে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |