
অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মো. মাহবুব কবীর মিলন বলেছেন, সরকারসহ সকলের কাছে আবেদন, প্লিজ একটা কিছু করুন। আমাদের বাঁচান প্লিজ।
বুধবার (৮ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের আইডিতে এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন
‘হাসিনাকে বাংলাদেশ নিয়ে আর কথা বলতে দেবে না ভারত’
তার স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো-
আমার যথেষ্ট সন্দেহ হচ্ছে। এমন সন্দেহ হবার যথেষ্ট কারণ আছে। ESDO যে কিছুদিন আগে টিব্যাগ এর চা এবং খোলা চা পরীক্ষা করে হেভিমেটালসহ বিপদজনক মাত্রায় রেডিও এক্টিভ এলিমেন্টস রেডিয়াম, থোরিয়াম এবং এন্টিমনি পেয়েছিল, চালসহ সকল শাকসবজিতেও এই রেডিও এক্টিভ এলিমেন্টস পাওয়া যাবে নিশ্চিত।
আমাদের সকল ফসলেও যদি এরকম রেডিও এক্টিভ এলিমেন্টস পাওয়া যায়, তাহলে রেডিয়াম, থোরিয়াম, এন্টিমনি বা আরো কিছু নিশ্চিত পাওয়া যাবে হয় রাসায়নিক সার কিংবা কীটনাশকে। অথবা দুইটাতেই। শাকসবজিসহ সকল ফসল এবং সার ও কীটনাশকে রেডিও এক্টিভ এলিমেন্টস আজ পর্যন্ত কেউ পরীক্ষা করেনি।
চালসহ সকল শাকসবজি বা ফসলে তো মারাত্মক পরিমাণে হেভিমেটাল পাওয়া গেছেই। তাহলে প্রতিদিন খাদ্য থেকে কীটনাশক রেসিডিউ, হেভিমেটালসহ কী পরিমাণ রেডিও এক্টিভ এলিমেন্টস আমাদের শরীরে প্রবেশ করছে, ভেবে দেখেছেন কী!!
এই জাতি খুব ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে আছে। ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে আছে আমাদের বাচ্চারা। আরও একটি সংস্থা চা পাতা পরীক্ষা শুরু করেছে। রেজাল্ট আংশিক জানি। শেষ হলে জানাব।
সরকারসহ সকলের কাছে আবেদন, প্লিজ একটা কিছু করুন। আমাদের বাঁচান প্লিজ। আমাদের বাচ্চাদের বাঁচান প্লিজ। ঘরে ঘরে ক্যান্সার আর কিডনি ফেইলিওর এর রোগী।
একটা উচ্চ পর্যায়ের কমিটি করুন। তারা বসুক সবাইকে নিয়ে। সবাই এগিয়ে আসুন প্লিজ। প্লিজ।