সময়ের সেরা আলোচিত নাম তসলিমা নাজরিন। হেফাজতে ইসলামের মামুনুল হককে নিয়ে অশালীন পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে ঝুমন দাসকে গ্রে’ফতার করেছে পুলিশ।
সেই বিষয়ে মুখ খুলেছেন তসলিমা। তিনি বলেন, নাসিরনগরে হা’ম’লার এক বছরের মধ্যে রংপুরের গ’ঙ্গাচড়াতেও এমন ঘটনা ঘটে।
একই কায়দায় টিটু রায়ের বি’রুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল, টিটু রায় নাকি ফেসবুকে ইসলাম অবমাননা করেছে, অমনি উত্তেজিত মুসলমান হিন্দুপাড়ায় গিয়ে যত বাড়িঘর মন্দির ছিল,
সব ধ্বং’স করে দিয়েছে। টিটু রায় গঙ্গাচড়ায় ছিলেন না, ছিলেন নারায়ণগঞ্জে। তাঁকে পরে নীলফামারী থেকে গ্রে’ফতার করা হয়। লেখাপড়া-না-জানা নির্দোষ টিটু রায় এখন কোথায় আছেন,
আদৌ বেঁচে আছেন কি না কে জানে। বাংলাদেশে বসে কোনও হিন্দুর যে বুকের পাটা নেই ইসলাম অবমাননা করার-সে সবাই জানে।
আরও সংবাদ= সাতসকালে আজানে আওয়াজে ঘুমের ব্যাঘাত, জেলাশাসকের কাছে নালিশ উপাচার্যের
সাতসকালে আজানে আওয়াজে ঘুমের ব্যাঘাত, জেলাশাসকের কাছে নালিশ উপাচার্যের
ভোরে মসজিদের মাইকে আজানের সুর ভেসে এলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে, এমনকী শুরু হয়ে যায় মাথাব্যথাও।তাই অবিলম্বে তার বাড়ির কাছে অবস্থিত মসজিদে মাইকে আজান দেয়া বন্ধ করতে এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য চিঠি দিয়েছেন জেলাশাসককে।জেলাশাসকও তাকে আশ্বস্ত করেছেন, আইন অনুযায়ী যা করা যায়, তিনি করবেন।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাহাবাদে বিতর্ক শুরু হয়েছে। অনেকেই মাইকে আজান বন্ধ করার পক্ষে সায় দিয়েছেন। পাশাপাশি উল্টো কথাও শোনা যাচ্ছে। বিজেপি এই এলাকায় ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই ধরনের বিষয় সামনে আসছে বলে অভিযোগ উঠছে।এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই উপাচার্যের নাম সঙ্গীতা শ্রীবাস্তব। তিনি জেলাশাসক ভানুচন্দ্র গোস্বামীর কাছে লেখা ওই চিঠিতে আরও জানিয়েছেন, আজান থেমে গেলেও ঘুম আর আসতে চায় না। মাথা ধরে থাকে। যার প্রভাব পড়ে সারাদিনের কাজে। তবে তার চিঠিতে তিনি পরিষ্কার করে দিয়েছেন, তিনি কোনও ধর্মের বিরোধী নন।