আল্লামা মামুনুল হক টপ ও দা কান্ট্রি এই টপিক ইতিমধ্যে ভরপুর ফেসবুক। যতটুকু জেনেছি বা শুনেছি সোশ্যাল মিডিয়ার সুবাধে তিনিকে একটা রিসোর্টে যুবলীগ এর কয়েকজন গিয়ে আটক করে এর পর প্রশাসন আসে।
হোটেলের ভিতর গিয়ে এভাবে আটক করা কি যুবলীগের দায়িত্ব ? যদিও অপরাধী ই হয় পুলিশকে খবর দিলোনা কেন? নাকি ঐ এলাকার যুবলীগ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ পেয়েছে। ভাষার যে ব্যবহার করা হয়েছে সবাই শুনছেন। এখন আসি আসল কথায়
প্রথমে যখন হোটেলে স্থানীয় যুবলীগ ও ছাত্রলীগ যায় তখন একটা লাইভ চলে সেইটাতে দেখা যায় মামুনুল হকের সাথের নারী কালো বুরকা পরা চোখে চশমা। এর পর থেকে শুরু হয়েছে একের পর এক ভিডিও অডিও ফাঁস। মামুনুল হকের সাথের নারী
স্ত্রী নাকি অন্য কেউ সেইটা এখন না বলে বলতে চাই এর পর দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায় হোটেল কক্ষের সামনে ঐ নারী ও মামুনুল হক নারীর পরনে কালো বোরকা নেকাব করা চোখে চশমা। এর মধ্যখানে কিভাবে
একজন নারী নীল কালারের বুরকা পরা ভিডিওতে কথা বলছেন নেকাব ছাড়া চোখে চশমা নাই ছবি। সেইম ভাবে ছবিটাও কিভাবে হয় মামুনুল হকের সাথে থাকা ঐ নারীর। ভাববার বিষয় সাথে কয়টা বোরকা ছিল ? ভিডিওটা দেখলাম একজন সাদা পোশাকধারী নারী ইন্টারভিউ নিচ্ছেন
যদি সত্যি ও হয়ে থাকে এবং ঐ নারী আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ হয়ে থাকেন তাহলে কি এই ফুটেজ ভাইরাল করার কোন আইন আছে ? তবে আমি পুরোপুরি সন্ধিহান কারন বোরকার দুই রং দেখে মেনে নিলাম নীল কালারের বোরকা বদলেছেন তাহলে এই পরিস্থিতিতে বাহির হবার সময় আবার কালো বোরকা বদলানোর মত সময় বা মন মানসিকতা কি থাকতে পারে। তবে আলোর বৈষম্য রহস্য ভেদে রাতের বেলা এমন তফাৎ হতেও পারে কোথাও কালো কোথাও নীল দেখাতে পারে। কারন কালো ও নীল দুইটা রাতের আলোতে মোবাইলে ভিন্ন দেখা স্বাভাবিক।