গতকাল জাতিয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির সমাবেশে পুলিশের হাত থেকে দলীয় কর্মীকে ছাড়িয়ে এনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আ’লোচিত হয়েছেন অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ও বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।
শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশের শেষ পর্যায়ে পুলিশের সাথে বিএনপির নেতাকর্মীদের সং’ঘর্ষ বাঁধে। এসময় সকল পর্যায়ের নেতাকর্মী দৌড়ে পালালেও নিজের স্থানেই অবস্থান করে স্লোগান দেন ইশরাক।
পরে পুলিশ লাঠিচার্জ করলে ইশরাককে নেতাকর্মীরা প্রেসক্লাবের ভেতরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এসময় আহত ৩৯ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আকাশ চৌধুরী ইমনকে পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যেতে চাইলে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন তাকে দৌড়ে গিয়ে পুলিশের হাত থেকে ছাড়িয়ে নেন।
পরে তার নিজের গাড়িতে করে আ’হত নেতা কর্মীদের হাসপাতালে নিয়ে যান এবং সেখানে সকলের চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন এবং সকল নেতাকর্মীকে নিরাপদে বাসায় পাঠিয়ে তিনি হাসপাতাল ত্যাগ করেন। এর পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত হন ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক। এর পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অন্য একটা ছবি ভাইরাল হয়েছে
যদিও ছবি ছাড়া ইশরাকের মত ভিডিও চিত্র দেখতে পাইনি সেই ছবি পোস্ট করে লিখতে দেখা যায় চারদলীয়জোট সরকারের দুঃ’শাসন ভুলে গেছেন!!!ইশরাক নিয়ে লাফালাফি করেন আশ্চর্য হই!! বঙ্গতাজ পুত্র সোহেল তাজ চিনতেসেন মনে আছে নাকি নাই? জাতির জনকের ছবি সংসদ থেকে নামিয়ে রাখা হয়ে ছিল।
আমরা অতীত ভুলি নাই। জাতির জনক কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সেই লড়াই সংগ্রামের দুর্দিনের একজন সোহেল তাজ কে মনে করুন আজ দেখবেন মন কি বলে। অপপ্রচার বন্ধ করুন আবেগ নথী অবদান আমাদেরও আছে। ইশরাক দিয়ে দুর্দিনের পিকেটার দের অবদানও মূল্যায়ন হবে না মনে রাখবেন ইতিহাস কেউ কে ক্ষমা করে না। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
দুইটি ছবির চিত্র কিন্থু ভিন্ন যা পাটক নিজেই অনুমান করতে পারবেন । একটা ছবিতে দাড়িয়ে আছেন হাত দিয়ে পিছনে আগলিয়ে রাখাছেন অন্য ছবিতে দেখা যাচ্ছে বা ভিডিওতে দেখা যায় পুলিশ যখন মে’রে নিয়ে যাচ্ছে তখন ইশরাক দৌড় দিয়ে গিয়ে লাটির বাড়ির মধ্য থেকে নিয়ে আসছেন। যাই হোক পার্থক্য নির্ধারণ করবেন পাটক নিজে।