জাতীয়

‘বিতর্কিত নির্বাচন আমাদের আমলে হয়নি, হবেও না’

Is Jennifer Aniston currently in a relationship?

আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি উচ্চ মানদণ্ড স্থাপন করতে পেরেছে। আমাদের সরকারের সময়ের কোনো নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়নি বলে জানান প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, জনগণ যাকে ভোট দিয়েছে সে-ই নির্বাচিত হয়েছে। বিএনপির আমলে অনুষ্ঠিত ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির মতো বিতর্কিত নির্বাচন কখনও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হয়নি এবং হবেও না।

বুধবার (১৪ জুন) সংসদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত লিখিত প্রশ্নোত্তরে এ মন্তব্য করেন তিনি। এসময় সংসদের বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে রাষ্ট্রীয় সফরে সুইজারল্যান্ডে অবস্থান করছেন।

আওয়ামী লীগ দলীয় সদস্য কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণকে তাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে এসেছে আওয়ামী লীগ, কখনও ক্ষমতা দখল করতে আসেনি। আওয়ামী লীগ জনগণের ম্যান্ডেটের উপর বিশ্বাসী।

আরো পুড়ুনঃ  রপ্তানি সুবিধা পেতে যে শর্ত দিল যুক্তরাজ্য

জনগণ ঠিক করবে কে দেশ চালাবে। এটা জনগণের ক্ষমতা। বর্তমান সরকার জনগণের ক্ষমতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আওয়ামী লীগ সবসময়ই দেশে ওয়েস্ট মিনিস্টার স্টাইলের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার ক্ষেত্রে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর।

প্রধানমন্ত্রী দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষককে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আহ্বান জানিয়ে বলেন, যারাই পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় তারা পাঠাতে পারবে। আওয়ামী লীগ যখনই সরকার গঠন করেছে তখনই সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছে। নির্বাচন কমিশন যাতে স্বাধীনভাবে দায়িত্বপালন করতে পারে সে জন্য সব ধরণের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

আরো পুড়ুনঃ  আমাদের এখন একটাই কাজ সরকারকে সরিয়ে দেওয়া : মির্জা ফখরুল

আগামী সংসদ নির্বাচন স্বচ্ছ, অবাধ, ভীতিহীন, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য করতে বর্তমান সরকার নির্বাচন কমিশনকে পূর্ণ সহায়তা দেওয়াসহ প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিয়েছে। দেশের জনগণ যাতে তাদের মূল্যবান ভোটাধিকার প্রয়োগ করে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারে সে লক্ষ্যে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের স্বাধীন কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে সরকার সদা প্রস্তুত রয়েছে। নির্বাচন কমিশন তাঁর সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করে যাবে এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রয়োজনে যা যা করার তার সবকিছু করবে বলে জানান সংসদকে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জাতীয়রাজনীতি

‘বিতর্কিত নির্বাচন আমাদের আমলে হয়নি, হবেও না’

Is Jennifer Aniston currently in a relationship?

আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি উচ্চ মানদণ্ড স্থাপন করতে পেরেছে। আমাদের সরকারের সময়ের কোনো নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়নি বলে জানান প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, জনগণ যাকে ভোট দিয়েছে সে-ই নির্বাচিত হয়েছে। বিএনপির আমলে অনুষ্ঠিত ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির মতো বিতর্কিত নির্বাচন কখনও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হয়নি এবং হবেও না।

বুধবার (১৪ জুন) সংসদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত লিখিত প্রশ্নোত্তরে এ মন্তব্য করেন তিনি। এসময় সংসদের বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে রাষ্ট্রীয় সফরে সুইজারল্যান্ডে অবস্থান করছেন।

আওয়ামী লীগ দলীয় সদস্য কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণকে তাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে এসেছে আওয়ামী লীগ, কখনও ক্ষমতা দখল করতে আসেনি।

আরো পুড়ুনঃ  রপ্তানি সুবিধা পেতে যে শর্ত দিল যুক্তরাজ্য

আওয়ামী লীগ জনগণের ম্যান্ডেটের উপর বিশ্বাসী। জনগণ ঠিক করবে কে দেশ চালাবে। এটা জনগণের ক্ষমতা। বর্তমান সরকার জনগণের ক্ষমতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

আওয়ামী লীগ সবসময়ই দেশে ওয়েস্ট মিনিস্টার স্টাইলের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার ক্ষেত্রে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর।

প্রধানমন্ত্রী দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষককে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আহ্বান জানিয়ে বলেন, যারাই পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় তারা পাঠাতে পারবে। আওয়ামী লীগ যখনই সরকার গঠন করেছে তখনই সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছে।

নির্বাচন কমিশন যাতে স্বাধীনভাবে দায়িত্বপালন করতে পারে সে জন্য সব ধরণের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। আগামী সংসদ নির্বাচন স্বচ্ছ, অবাধ, ভীতিহীন, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য করতে বর্তমান সরকার নির্বাচন কমিশনকে পূর্ণ সহায়তা দেওয়াসহ প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিয়েছে।

দেশের জনগণ যাতে তাদের মূল্যবান ভোটাধিকার প্রয়োগ করে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারে সে লক্ষ্যে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের স্বাধীন কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে সরকার সদা প্রস্তুত রয়েছে। নির্বাচন কমিশন তাঁর সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করে যাবে এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রয়োজনে যা যা করার তার সবকিছু করবে বলে জানান সংসদকে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker