
অর্থ আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিংয়ে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। যেই হোক, ধরব আর জেলে ভরে দেব।
বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন।
এদিন ৫৮২ কোটি টাকার সার আত্মসাতের বিষয়ে আদালতে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিতে সময়ের আবেদন করেন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) আইনজীবী। এতেই অসন্তোষ প্রকাশ করেন উচ্চ আদালত।
আদালত ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ৫০০ কোটি টাকার বেশি আত্মসাৎ। টাকা কি বাতাসে খেয়েছে? যারা দুর্নীতিতে যুক্ত তাদের নাম না দিলে এই রিপোর্টের কোনো দাম আছে?
এদিন আদালতে বিসিআইসির পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোল্লা কিসমত হাবিব। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান। পরে আদালত পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন জমার জন্য ৯ জুলাই দিন নির্ধারণ করেন।