প্রচ্ছদ বাংলাদেশ ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রলীগ নেত্রী সায়লা সিকদার আর নেই

ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রলীগ নেত্রী সায়লা সিকদার আর নেই

পটুয়াখালির মেয়ে ঢাকা ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রী ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রলীগ নেত্রী সায়লা সিকদার কয়েক ঘণ্টা আগে মারা গেছেন। ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রলীগ নেত্রী, কলাপাড়া উপজেলা ছাত্রলীগ এর সহ-সভাপতি, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনা সমন্বয়ক কমিটি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক ,বাংলাদেশ ছাত্রলীগ at পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজ ছাত্রীনিবাস এছাড়া রয়েছে অনেক পদ পদবি। নিচে ফেসবুক আইডির লিংক দেখুন

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর ছাত্রলীগ দেশের সকল ক্যাম্পাস থেকে বিতাড়িত হবার পরও সায়লা সোশ্যাল মিডিয়াতে একটিভ ছিলেন ফেসবুকে ৫ দিন আগের পোস্ট ছিল তা হুবহু তুলে ধরা হচ্ছেঃ

ভারতের বাঁ’ধে’র সন্নিকটে বাংলাদেশও বাঁ’ধ নির্মাণ করতে পারে কিনা, এ ব্যাপারে বিস্তারিত একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন প্রকৌশলী মো. তানভীরুল ইসলাম অমিয়। তিনি গাজীপুরের ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে (আইইউটি) পূরকৌশলে পড়াশোনা করেছেন। ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্পেশালাইজেশন রয়েছে তার। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত এবং গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কর্মরত। তিনি , “প’রি’ক’ল্প’না ছাড়া ভারতের সব ট্রা’ন্স’বা’উ’ন্ডা’রি রিভারের বাঁ’ধে’র সামনে আরেকটা বাঁ’ধ নির্মাণ শুরু করলে বাংলাদেশ পুরোপুরি ম’রূ’ভূ’মি’তে পরিণত হবে।
উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেছেন, তিস্তা নদীর উপর ভারত যে বাঁ’ধ নির্মাণ করেছে সেটার নাম ‘গাজলদোবা বাঁ’ধ’। তার একটু ডা’উ’ন’স্ট্রি’মেই বাংলাদেশে নীলফামারীতে তি’স্তা নদীর উপরেই রয়েছে ‘তিস্তা বাঁ’ধ’। এই তিস্তা বাঁ’ধ উত্তরাঞ্চলে ‘ম’ঙ্গা’ মোকাবেলায় খুবই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখলেও এত অল্প দূরত্বে দুইটি বাঁ’ধ নদীর ডা’উ’ন’স্ট্রি’ম’কে একদম ধূ ধূ বালুতে পরিণত করেছে।”
এ ধরনের দাবির ব্যাপারে তরুণ প্রকৌশলী তানভীরুল ইসলাম অমিয় বলেছেন, ‘ভারত বাঁ’ধ খুলে দিলে আমরা আমাদের বাঁ’ধ ব’ন্ধ করে দিব, বন্যার পানি আবার ভারতে চলে যাবে, এটা শুনতে খুব ম’জা’র মনে হলেও ব্যাপারটা এত সহজ না। নদীর ধ’র্ম হচ্ছে আ’প’স্ট্রি’ম থেকে ডা’উ’ন’স্ট্রিমে যাওয়া। তাই আপনি বাংলাদেশ অংশে একটা বাঁ’ধ নির্মাণ করে দিলেই নদী রিভার্স দিকে প্রবাহিত হওয়া শুরু করবে এমন সম্ভাবনা খুবই কম। এক্ষেত্রে দুটো জিনিস হতে পারে— নদী ব্যারেজের আশেপাশে আরেকটা বি’ক’ল্প রুট তৈরি করে সেদিক দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করবে, অথবা নদীর পানি বাঁধের একদম আপস্ট্রিমেই জমা হতে হতে এক সময় বাঁ’ধ ভেঙে ফেলবে বা ও’ভা’র’টপ করবে। দুই সিনারিওতেই কিন্তু পরিণতি একই— বাংলাদেশে আরও ভ’য়া’ন’ক ফ্ল্যা’শ ফ্লা’ড এবং তী’ব্র নদী ভা’ঙ’ন।’
কেউ কেউ আবার বলছে বাংলাদেশ ৭,৫০০ ফুট উঁচু ড্যাম দিবে। তারা কী জানে এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ড্যামের উচ্চতা কেবল ১,০০১ ফুট। যা চীনের জিনপিং-১ ড্যাম। আমেরিকার সবচেয়ে ব্যয়বহুল আর উঁচু ড্যামের উচ্চতা ৭৭০ ফিট।
-সংগৃহীত

সায়লার ফেসবুক আইডি ঘুরে সত্যতা জেনে নিতে পারেন।  https://www.facebook.com/saila334shikder

জননী ও জন্মভূমি স্বর্গের চেয়েও শ্রেষ্ঠ”
❤️বাংলাদেশ❤️
“জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু” ফেসবুক আইডির Intro

প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে।